সাংবাদিকদের সামনে লিখিত বক্তব্যে তিনি
উল্লেখ করেন, ‘দীর্ঘ দিন ধরে উপজেলা বিএনপি ও যুবদলের নেতৃত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব চলে
আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২৯ জুলাই সন্ধা ৬টার সময় জলমা ইউনিয়নের দারোগার ভিটা
এলাকায় ওহিদুল ইসলাম বাদল ও বাপ্পির মধ্যে মারামারি হয়। উভয় এখন চিকিৎসাধীন আছেন।
এই নিয়ে বিভিন্ন অন লাইনে মিথ্যা বানোয়াট খবর প্রকাশ করায় এধরণের ঘটনার সূএপাত
ঘটে। তিনি আরো বলেন,কিছুদিন আগে এই বাদল জলমা বিএনপির আহবায়ক রুহুল মোমেন লিটন ও
সদস্য সচিব আসাবুরকে নিয়ে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই”।
তিনি আরো জানান,বাদল ও বাহাদুর মুন্সী আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ করছে। এসময়
উপস্থিত ছিলেন জলমা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব আসাবুর রহমান,ছাত্র দলের সভাপতি
সাকিল হোসাইন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম,৮নং ওয়ার্ড সভাপতি শফিকুল ইসলাম ও
সাধারণ সম্পাদক হাসান হাওলাদার, ৭নং ওয়ার্ডের সাধারন সম্পাদক রবিউল ইসলাম, ৮নং
ওয়ার্ড সাংগঠনিক সম্পাদক বাদশা ইসলাম,নাঈম ও সাইফুর খন্দকার।